5 Easy Facts About ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড??

১৯৮৮ সালে যথেষ্ট সমর্থন এবং রসদের অভাবে যুদ্ধবিরতিতে যেতে বাধ্য হলেও যুদ্ধের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়ে ইরানের সামরিক বাহিনী ও নিরাপত্তা নীতিতে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা, যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি, সব মিলিয়ে পরবর্তী দশকগুলোতে স্বনির্ভরতা ও যুদ্ধের সক্ষমতা বাড়াতে উদ্বুদ্ধ হয় ইরান।

বাংলাদেশের পটভূমিতে বঙ্গোপসাগরের সামরিক গুরুত্ব আসলে কতটা১৭ অগাস্ট ২০২৩

ইসরাইলি সাংবাদিক ইসরাইলের সাংবাদিক সেথ জে ফ্রাৎসম্যান তার বইয়ে লিখেছেন, ২০১৭ সালের আগস্টে পারস্য উপসাগরে মার্কিন রণতরী ইউএসএস নিমিৎজের ওপর একটি সাদেঘ ড্রোন পাঠায় ইরান। এ ছাড়া ২০১৯ সালের এপ্রিলে একই ড্রোনকে পাঠানো হয় ইউএসএস আইসেনহাওয়ারের কাছাকাছি। একই বছর মার্চে ইরান ৫০টি ড্রোনের একটি মহড়া চালায়, যার নাম দেওয়া হয় ‘ওয়ে টু জেরুসালেম’। 

শুরু থেকেই ইরানের পরিকল্পনা ছিল একটি শক্তিশালী ড্রোন বহর তৈরি করা। ৮০-এর দশকে ইসরাইল যেভাবে ড্রোন শিল্পে এগিয়ে গেছে কিংবা তারও আগে যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে ড্রোনের ক্ষেত্রে একক আধিপত্য বিস্তার করেছে- ঠিক সেই জায়গায় পৌঁছানোই ছিল ইরানের টার্গেট।

..---...), যা মূলত এসওএস বা জরুরি বার্তা বোঝায়।

তবে প্রশ্ন আসে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কীভাবে এই সক্ষমতা তৈরি করলো। “নিজস্ব অস্ত্র সমৃদ্ধ করতে ইরান বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো থেকে যন্ত্রাংশ চোরাচালান করে নিয়ে আসে। এছাড়া রাশিয়া তো আছেই, চীন ও উত্তর কোরিয়ার উপরেও কিছুটা নির্ভর করে তারা, বলছিলেন ড. হুশ্যাং হাসান ইয়ারি।

ইরানের অস্ত্র সরঞ্জামের বড় যোগানদাতা রাশিয়া হলেও ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকেই নিজেদের তৈরি ড্রোন দিয়েছে ইরান।

প্রচ্ছদ সর্বশেষ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি আন্তর্জাতিক সারাদেশ খেলা বিনোদন চাকরি জেলার খবর সব বিভাগ ছবি ভিডিও আর্কাইভ আজকের পত্রিকা কনভার্টার ই-পেপার সর্বশেষ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি আন্তর্জাতিক সারাদেশ খেলা বিনোদন চাকরি প্রিন্ট: ১০ অক্টোবর ২০২৪, get more info ০৪:৫৪ এএম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধী শেষ পর্যন্ত এবারেও কেন ভোটে লড়লেন না?১৯ মে ২০২৪

কিন্তু এখন কোনরকম প্রশিক্ষণ ছাড়াই যে কেউ একটা সফটওয়্যারের মাধ্যমে মোর্স কোড দ্বারা প্রেরিত বার্তা উদ্ধারে সক্ষম। তবে যে কোন বার্তাকেই নিরাপদ করা যেতে পারে সেটি পাঠানোর আগে তা এনক্রিপ্ট করে নিলে, যেটার প্রস্তাব ভাইল ১৮৪৫ সালেই দিয়েছিলেন।

আজও অবশ্য কিছু মানুষ মোর্স কোডের স্বতন্ত্র শব্দ শুনে সেটা শনাক্ত করতে সক্ষম, বিশেষ করে এর সবচেয়ে পরিচিত যে ধরন, তিনটা ছোট, তিনটা বড়, আবার তিনটা ছোট (.

১৯৮০ সালে ইরানে ইরাক হামলা চালায়। প্রাথমিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়লেও ধীরে ধীরে পেশাদারিত্ব বাড়তে থাকে নব্য গঠিত বিপ্লবী গার্ডের। ১৯৮২ সালে সাদ্দাম হোসেনের বাহিনীকে হটিয়ে পাল্টা হামলা করে ইরান।

সৈন্য নিহতের পর আমেরিকা পাল্টা হামলা চালাতে দেরি করলো কেন?

ভারতের রাজনীতিতে বাংলাদেশিদের যেভাবে অবজ্ঞার পাত্র বানিয়ে তোলা হল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *